অস্ট্রিয়া (+43)
অস্ট্রেলিয়া (+61)
অ্যাঙ্গুইলা (+1)
অ্যাঙ্গোলা (+244)
অ্যান্টিগুয়া (+1)
অ্যান্ডোরা (+376)
আইভরী কোস্ট (+225)
আইল অভ ম্যান (+44)
আইসল্যান্ড (+354)
আজারবাইজান (+994)
আফগানিস্তান (+93)
আমেরিকান সামোয়া (+1)
আয়ারল্যান্ড (+353)
আরমেনিয়া (+374)
আরুবা (+297)
আর্জেন্টিনা (+54)
আলজেরিয়া (+213)
আলবেনিয়া (+355)
ইউক্রেন (+380)
ইকুয়েডর (+593)
ইতালী (+39)
ইথিওপিয়া (+251)
ইন্দোনেশিয়া (+62)
ইয়েমেন (+967)
ইরাক (+964)
ইরান (+98)
ইরিত্রিয়া (+291)
ইসরায়েল (+972)
উগান্ডা (+256)
উজবেকিস্তান (+998)
উত্তর কোরিয়া (+850)
উরুগুয়ে (+598)
এল সালভাদোর (+503)
এস্তোনিয়া (+372)
ওমান (+968)
ওয়ালিস এবং ফুটুনা (+681)
কঙ্গো রিপাবলিক (+242)
কমোরস (+269)
কম্বোডিয়া (+855)
কলম্বিয়া (+57)
কসোভো (+381)
কাজাখস্তান (+7)
কাতার (+974)
কানাডা (+1)
কিউবা (+53)
কিরগিজস্তান (+996)
কিরিবাতি (+686)
কুক দ্বীপপুঞ্জ (+682)
কুয়েত (+965)
কুরাসাও (+599)
কেইম্যান আইল্যান্ড (+1)
কেনিয়া (+254)
কেপ ভার্দে (+238)
কোস্টা রিকা (+506)
ক্যামেরুন (+237)
ক্রোয়েশিয়া (+385)
গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গো (+243)
গাম্বিয়া (+220)
গায়ানা (+592)
গিনি (+224)
গিনি-বিসাউ (+245)
গুয়াডেলোপ (+590)
গুয়াতেমালা (+502)
গুয়াম (+1)
গ্যাবন (+241)
গ্রাঞ্জি (+44)
গ্রানাডা (+1)
গ্রিস (+30)
গ্রীনল্যান্ড (+299)
ঘানা (+233)
চাদ (+235)
চিলি (+56)
চীন (+86)
চেক প্রজাতন্ত্র (+420)
জর্জিয়া (+995)
জর্ডান (+962)
জাপান (+81)
জাম্বিয়া (+260)
জার্মানি (+49)
জার্সি (+44)
জিবুতি (+253)
জিব্রাল্টার (+350)
জিম্বাবুয়ে (+263)
জ্যামাইকা (+1)
টার্ক্স এন্ড কাইকোস দ্বীপপুঞ্জ (+1)
টুভালু (+688)
টোংগা (+676)
টোগো (+228)
ডেনমার্ক (+45)
ডোমিনিকা (+1)
ডোমিনিকান রিপাবলিক (+1)
তাইওয়ান (+886)
তাজিকিস্তান (+992)
তানজানিয়া (+255)
তিউনিসিয়া (+216)
তুরস্ক (+90)
তুর্কমেনিস্তান (+993)
তোকেলাও (+690)
ত্রিনিদাদ ও টোবাগো (+1)
থাইল্যান্ড (+66)
দক্ষিণ আফ্রিকা (+27)
দক্ষিণ কোরিয়া (+82)
দক্ষিণ সুদান (+211)
নরওয়ে (+47)
নরফোক দ্বীপ (+672)
নর্থান মেরিয়ানা দ্বীপপুঞ্জ (+1)
নাইজার (+227)
নাইজেরিয়া (+234)
নাউরু (+674)
নামিবিয়া (+264)
নিউ ক্যালেডোনিয়া (+687)
নিউই (+683)
নিউজিল্যান্ড (+64)
নিকারাগুয়া (+505)
নিরক্ষীয় গিনি (+240)
নেদারল্যান্ড (+31)
নেপাল (+977)
পর্তুগাল (+351)
পশ্চিম সাহারা (+212)
পাকিস্তান (+92)
পানামা (+507)
পাপুয়া নিউগিনি (+675)
পালাউ (+680)
পুনর্মিলনী (+262)
পুয়ের্তো রিকো (+1)
পূর্ব তিমুর (+670)
পেরু (+51)
পোল্যান্ড (+48)
প্যারাগুয়ে (+595)
ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জ (+500)
ফরাসি গায়ানা (+594)
ফরাসি পলিনেশিয়া (+689)
ফারো দ্বীপপুঞ্জ (+298)
ফিজি (+679)
ফিনল্যান্ড (+358)
ফিলিপাইন (+63)
ফিলিস্তিন (+970)
ফ্রান্স (+33)
বতসোয়ানা (+267)
বলিভিয়া (+591)
বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা (+387)
বাংলাদেশ (+880)
বারবাডোস (+1)
বারমুডা (+1)
বাহরাইন (+973)
বাহামা (+1)
বুরুন্ডি (+257)
বুর্কিনা ফাসো (+226)
বুলগেরিয়া (+359)
বেনিন (+229)
বেলজিয়াম (+32)
বেলারুশ (+375)
বেলিজ (+501)
বোনায়ের, সিন্ট ইউস্টাসিয়াস ও
সাবা (+599)
ব্রাজিল (+55)
ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপপুঞ্জ (+1)
ব্রিটিশ-ভারতীয় সমুদ্র এলাকা (+246)
ব্রুনাই (+673)
ভানুয়াতু (+678)
ভারত (+91)
ভিয়েতনাম (+84)
ভূটান (+975)
ভেনিজ়ুয়েলা (+58)
ভ্যাটিকান সিটি (+39)
মঙ্গোলিয়া (+976)
মন্টসেরাত (+1)
মন্টেনিগ্রো (+382)
মরক্কো (+212)
মরিশাস (+230)
মলদোভা (+373)
মাইক্রোনেশিয়ার জোটবদ্ধ রাষ্ট্র (+691)
মাদাগাস্কার (+261)
মায়ানমার (+95)
মায়োটি (+262)
মার্কিন ভার্জিন দ্বীপপুঞ্জ (+1)
মার্টিনিক (+596)
মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ (+692)
মালদ্বীপ (+960)
মালয়েশিয়া (+60)
মালাউই (+265)
মালি (+223)
মাল্টা (+356)
মিশর (+20)
মেক্সিকো (+52)
মেসিডোনিয়া (+389)
মোজাম্বিক (+258)
মোনাকো (+377)
মৌরিতানিয়া (+222)
ম্যাকাউ (+853)
যুক্তরাজ্য (+44)
যুক্তরাষ্ট্র (+1)
রাশিয়া (+7)
রুয়ান্ডা (+250)
রোমানিয়া (+40)
লাইবেরিয়া (+231)
লাওস (+856)
লাটভিয়া (+371)
লিচেনস্টাইন (+423)
লিথুয়ানিয়া (+370)
লিবিয়া (+218)
লুক্সেমবার্গ (+352)
লেবানন (+961)
লেসোথো (+266)
শ্রীলঙ্কা (+94)
সংযুক্ত আরব আমিরাত (+971)
সলোমন দ্বীপপুঞ্জ (+677)
সাইপ্রাস (+357)
সাওতোম ও প্রিন্সিপ (+239)
সান ম্যারিনো (+378)
সামওয়া (+685)
সার্বিয়া (+381)
সিঙ্গাপুর (+65)
সিয়েরা লিওন (+232)
সিরিয়া (+963)
সিসিলি (+248)
সুইজারল্যান্ড (+41)
সুইডেন (+46)
সুদান (+249)
সুরিনাম (+597)
সেইন্ট বারথেলেমি (+590)
সেইন্ট মার্টিন (+590)
সেইন্ট মার্টিন (+599)
সেইন্ট হেলেনা (+290)
সেনেগাল (+221)
সেন্ট কিটস এবং নেভিস (+1)
সেন্ট পিয়ের ও মিকেলন (+508)
সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন দ্বীপপুঞ্জ (+1)
সেন্ট লুসিয়া (+1)
সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক (+236)
সোমালিয়া (+252)
সোয়াজিল্যান্ড (+268)
সৌদী আরব (+966)
স্পেন (+34)
স্লোভাকিয়া (+421)
স্লোভেনিয়া (+386)
হংকং (+852)
হন্ডুরাস (+504)
হাইতি (+509)
হাঙ্গেরি (+36
একের ভিতর সব
আসুন নিজে জানি ও অন্যকে জানতে সাহায্য করি।
মঙ্গলবার, ১৩ মার্চ, ২০১৮
বিশ্বের সকল দেশের মোবাইল কোড নাম্বার
শনিবার, ১০ মার্চ, ২০১৮
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট কি? এটি কিভাবে সংগ্রহ করবেন?
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট কি? এটি কিভাবে সংগ্রহ করবেন?
বিদেশে যাওয়া বা বিদেশে চাকুরির ক্ষেত্রে অধিকাংশ ক্ষেত্রে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রয়োজন হয়। পুলিশ ক্লিয়রেন্স সার্টিফিকেট এর অর্থ হচ্ছে, যাকে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দেয়া হচ্ছে তিনি কোন অপরাধী নন এবং তার বিরুদ্ধে থানায় কোন অভিযোগও নেই।
ঢাকার বাসিন্দাদের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রয়োজন হলে রমনায় অবস্থিত ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সদরদপ্তরে যোগাযোগ করতে হবে। সকল পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট ইংরেজী ভাষায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হতে সত্যায়িত করে দেয়া হয়।
যোগাযোগ:
‘পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ওয়ান ষ্টপ সার্ভিস’, রুম-১০৯,
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ হেডকোয়াটার্স,
৩৬, শহীদ ক্যাপ্টেন মনসুর আলী সরণী, রমনা, ঢাকা।
হেল্পলাইনঃ- ০১১৯১০০৬৬৪৪, ০২-৭১২৪০০০, ৯৯৯-২৬৩৫
বিঃ দ্রঃ
যারা ঢাকার বাইরে থাকেন তারা নিজ নিজ থানাতে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটের জন্য যোগাযোগ করুন। আর যারা দেশের বাইরে আছেন তারা নিকটস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে পাসপোর্টের কপি সত্যায়িত করে দেশে কোন নিক্ট আত্নীয়ের কাছে পাঠিয়ে দিন। ওরা আপনার পরিবর্তে থানা থেকে পুলিশ সার্টিফিকেট ক্লিয়ারেন্স তুলতে পারবেন।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট নেবার পদ্ধতি:
একটি সাদা কাগজে বাংলা বা ইংরেজীতে পুলিশ কমিশনার মহোদয় বরাবর আবেদন করতে হয়, সাথে ১ম শ্রেণীর সরকারী গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত পাসপোর্টের ফটোকপি দিতে হয়। পাসপোর্টের যে সকল পৃষ্ঠায় প্রার্থী সংক্রান্ত তথ্য রয়েছে যে সকল পৃষ্ঠা এবং যদি নবায়ন করা হয়ে থাকে তবে নাবায়নের পৃষ্ঠাসহ পাসপোর্টের ফটোকপি দাখিল করতে হয়। কর্তৃপক্ষ চাইলে মূল পাসপোর্টও প্রদর্শন করতে হয়। মেয়াদ উত্তীর্ণ পাসপোর্ট গৃহীত হয় না।
ঠিকানা সংক্রান্ত নিয়মাবলী:
১. পাসপোর্টে উল্লেখিত স্থায়ী কিংবা অস্থায়ী ঠিকানার যে কোন একটি অবশ্যই ঢাকা মহানগর এলাকার অভ্যন্তরে হতে হবে এবং অবশ্যই ঐ ঠিকানায় বসবাস করতে হবে। যদি পাসপোর্টে উল্লেখিত স্থায়ী/বর্তমান ঠিকানা অথবা “থানা এলাকার” পরিবর্তন হয় তবে নিকটস্থ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে ঠিকানা সংশোধন করে পাসপোর্টের সত্যায়িত ফটোকপি দাখিল করতে হবে। প্রার্থীর দাখিলকৃত জাতীয় পরিচয় পত্র/জন্ম নিবন্ধন সনদ/স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর এর সনদপত্রে উল্লেখিত ঠিকানার সাথে প্রার্থীর বর্তমান বসবাসের ঠিকানার মিল থাকা জরুরি।
২. যারা বিদেশে অবস্থান করছেন তাদের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য যে দেশে অবস্থান করছেন সে দেশে বাংলাদেশ দূতাবাস/হাইকমিশন অফিসের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত পাসপোর্টের ফটোকপিসহ তার পক্ষে আত্মীয়/অনুমোদিত ব্যক্তি আবেদন পত্র দাখিল করতে পারেন।
৩. পাসপোর্টে উল্লেখিত ঠিকানা যদি ঢাকা মহানগরীর বাইরে হয় তবে ঠিকানাটি যে জেলার অন্তর্গত সেই জেলার বিশেষ পুলিশ সুপার বরাবর প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবেদনপত্র দাখিল করতে হয়।
সাথে যা যা প্রয়োজন:
১. বাংলাদেশ ব্যাংক/সোনালী ব্যাংকের যে কোন শাখায় কোড নম্বর- (১-২২০১-০০০১-২৬৮১) এর অনুকূলে ৫০০ (পাঁচশত) টাকা মূল্যমানের ট্রেজারী চালানের মূলকপি। ব্যাংক চালানের কোড নম্বর এর ঘরে কোন প্রকার ঘষামাজা / ফ্লুইড ব্যবহার করা যাবে না এবং সঠিকভাবে ব্যাংক কর্তৃপক্ষের স্বাক্ষর ও সিল দেয়া হল কিনা সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
২. মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের (এম.আর.পি) ক্ষেত্রে যদি পাসপোর্টে ঠিকানা উল্লেখ না থাকে তবে ঠিকানার প্রমাণ স্বরুপ জাতীয় পরিচয় পত্র/ জন্ম নিবন্ধন সনদ/ স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রদত্ত সনদপত্রের ফটোকপি ১ম শ্রেণীর সরকারী গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত করে দাখিল করতে হয়।
৩. শুধুমাত্র “স্পেন” সংক্রান্ত পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পাওয়ার জন্য প্রার্থীকে তার আবেদনসহ উপরে উল্লেখিত কাগজপত্রের সাথে ০৩ (তিন) কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি সত্যায়িত করে “সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়” বরাবর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বহিরাগমন শাখা ০৩ এ দাখিল করতে হয়।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট নেয়া:
আবেদনপত্র জমা দেয়ার পর অফিস থেকে প্রাথমিকভাবে সিরিয়াল নম্বরসহ একটি টোকেন দেয়া হয়। টোকেনে একটি তারিখ উল্লেখ করা হয়। উল্লেখিত তারিখে সংশ্লিষ্ট থানায় টোকেনটি জমা দিতে হয়। এরপর থানার তরফ থেকে একটি তদন্তর্কায সম্পন্ন করা হয়। এই তদন্তের সাত (৭) কর্মদিবসের মধ্যে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট দেয়া হয়।
বাংলাদেশে বসবাসরত/কর্মরত বিদেশী নাগরিক/বিদেশী পাসপোর্টধারী ব্যক্তিগণ উপরোক্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ নিজে অথবা অনুমোদিত ব্যক্তি দ্বারা আবেদনপত্র দাখিল করে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট সংগ্রহ করতে পারবেন।
পুলিশ কমিশনার মহোদয়ের নিকট আবেদনের নমুনা-
বরাবর,
....................
....................
....................
বিষয়ঃ পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য আবেদন।
জনাব,
বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নিম্নস্বাক্ষরকারী এই মর্মে আবেদন করছি যে, আমি/আমার বিদেশ যাওয়া/বিদেশে স্থায়ীভাবে বসবাস করার জন্য পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রয়োজন। আমার পাসপোর্ট অনুযায়ী বৃত্তান্ত নিম্নরুপঃ-
নাম……………………………………………………………………………………..
পিতা/ স্বামী…………………………………………………………………………….
ঠিকানা…………………………………………………………………………........
পাসপোর্ট নম্বর ……………………..ইস্যুর তারিখ ………………………………..
ইস্যুর স্থান …………………………….
অতএব, মহোদয়ের নিকট আবেদন, আমি যাতে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পেতে পারি তার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে মর্জি হয়।
বিনীত নিবেদক
তারিখ…………….........
ফোন………………………
সংগ্রহ: ইন্টারনেট।
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন করবেন যেভাবে
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন করবেন যেভাবে:
বাংলাদেশে মোটরসাইকেল নিবন্ধন বেশ যন্ত্রনাময় এক প্রক্রিয়া। কোথাও যেন কোন জবাবদিহিতা নেই। তারপরও রাস্তায় হয়রানি এড়াতে ও আইনি বৈধতা নিয়ে চলাচল করতে আপনাকে এই বাধ্যতামূলক যন্ত্রনা সহ্য করতেই হবে। আসুন জেনে নেওয়া যাক বাংলাদেশে মোটরসাইকেলের নিবন্ধন প্রক্রিয়া।
প্রয়োজনীয় কাগজ-পত্র সংগ্রহ করুন
আপনি যদি নিজেই নিজের মোটরসাইকেলের নিবন্ধন করতে চান তবে মোটরসাইকেল কেনার সাথে সাথেই আপনাকে এর নিবন্ধনের যাবতীয প্রয়োজনীয় কাগজ-পত্র সমূহ সংগ্রহ করে নিতে হবে। আর বর্তমানে নিবন্ধন পদ্ধতিটি এমন যে আপনি যদি ডিলারকে দিয়ে নিবন্ধন করাতে চান তবুও অনেক বিষয়ে আপনাকে সময় দিতেই হবে, হয়তো কিছু ক্ষেত্রে তাতে ঝামেলা আরো বেড়ে যেতে পারে। তাই বাইক কেনার সাথে সাথেই আমদানী সংক্রান্ত কাগজসহ বাকী কাগজগুলো ভালো করে বুঝে নিন। যেমন:
১. আমদানী সংক্রান্ত সকল কাগজ
২. কাষ্টমস ক্লিয়ারেন্স
৩. গেটপাশ
৪. ভ্যাট-১১ (আমদানীকারক আর ডিলার উভয়েরই)
৫. ট্রেজারী চালান (আমদানীকারক আর ডিলার উভয়েরই; সোনালী ব্যাংক থেকে)
৬. ক্যাশ-মেমো
৭. ক্রেতার জাতিয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি
পুরো কাগজের সেটই ডিলারের কাছ থেকে সংগ্রহ করে নিতে হবে। নতুন নিবন্ধন ছাড়াও পুরাতন কোন বাইক কেনার ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। তা না হলে আপনি নিবন্ধন করতে পারবেননা। মনে রাখবেন, ডিলাররা প্রায়ই অসুম্পূর্ন কাগজ দেয় যাতে ক্রেতা নিবন্ধন করতে গিয়ে ঝামেলায় পড়েন ও পুনরায় তার শরনাপন্ন হন এবং বাড়তি কিছু টাকার বিনিমযে তারই মাধ্যমে নিবন্ধন করিয়ে নেন। তবে বিআরটিএ তে দালাল ধরার চেয়ে ডিলারের মাধ্যমে কাজ করানো তুলনামূলক ভাল। বিআরটিএ তে মোটরসাইকেল নিবন্ধন করানো আসলেই বেশ এক ঝামেলা আর বিরক্তিকর কাজ। তবু নিজের বাইক নিজেই নিবন্ধন করাতে চাইলে অবশ্যই সম্ভব এবং নিশ্চয়ই আপনি তা থেকে কিছু শিখবেন আর ঝামেলাটুকু হয়তো উপভোগও করবেন।
যাইহোক, নিবন্ধনের জন্য কাগজের পুরো সেট সংগ্রহ করার পর বিআরটিএ অফিস অথবা তাদের ওয়েবসাইট থেকে তিন পাতার যানবাহন নিবন্ধন ফরম টি সংগ্রহ করুন। আবেদনকারী আর বাহনের তথ্য সহকারে ফরমটি পূরন করুন। এই ফরমটিই আপনার আবেদনপত্র, যার সাথে বাকী সকল কাগজ-পত্র সংযুক্ত করতে হবে। আপনার সকল কাগজ-পত্র সহকারে আবেদনপত্রটি সংশ্লিষ্ট বিআরটিএ অফিসে নিরীক্ষন করিয়ে নিন। কোন কাগজ বাদ পড়লে বা বাড়তি কাগজ দরকার হলে বিআরটিএ কর্মকর্তাই আপনাকে জানিয়ে দেবে। কাগজ-পত্র ঠিক থাকলে তারা আপনাকে একটা এ্যাসেসমেন্ট ফরম পূরন করে দেবে যেটা আসলে সংশ্লিষ্ট ফি এর খাত উল্লেখপূর্বক নির্দিষ্ট টাকা জমা দেবার মানি ডিপোজিট স্লিপ; যার মাধ্যমে আপনি ব্যংকে বা সংশ্লিষ্ট বুথে নিবন্ধনের টাকা জমা দেবেন। আর এই ফরমটিতে আপনি আফিসিয়াল সিল ও স্বাক্ষর নিতে ভুল করবেননা।
ব্যাংকে টাকা জমা দিন
সংশ্লিষ্ট বিআরটিএ নির্দেশিত ব্যাংক বা বুথে তাদের লিখে দেয়া এ্যাসেসমেন্ট স্লিপের মাধ্যমে টাকা জমা দিন। এখানে তারা আপনার ব্যবহৃত সক্রিয় ফোন নম্বরও বিআরটিএ’র ডাটাবেজে রাখবে। আর টাকা জমা নিয়ে তারা আপনাকে একটা কম্পিউটার প্রিন্ট করা বিশেষ মানি রিসিপ্ট দেবে। মানি রিসিপ্টটি আপনি আপনার আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত করবেন।
বিআরটিএর তথ্য মতে ৫০ এবং ৮০ সিসির মোটর সাইকেলের রেজিস্ট্রেশন ফি ১৫ হাজার ৬১৩ টাকা। ১০০ সিসির মোটর সাইকেলের রেজিস্ট্রেশন ফি ২১ হাজার ৩৬৩ টাকা। এবং ১৫০ সিসির মোটর সাইকেলের রেজিস্ট্রেশন ফি ২৩ হাজার ৬৬৩ টাকা। (এ টাকার পরিমাণ যে কোন সময় পরিবর্তন হতে পারে)
মনে রাখবেন, সকল চার্জ আর ফি এর উপর ১৫% ভ্যাট প্রযোজ্য। তাই আপনাকে ভ্যাটসহ টাকা জমা দিতে হবে।http://www.brta.gov.bd/cal/motorcycle.php এই লিঙ্কের মাধ্যমে আপনার মোটরসাইকেলের উপর প্রযোজ্য ফি আর চার্জসমূহ সহজেই গননা করে নিতে পারেন। তবে এই চার্জসমূহ বিআরটিএ এর কর্মকর্তারাই আপনার এ্যাসেসেমেন্ট স্লিপে লিখে দেবে। সে অনুযায়ী ব্যাংকে জমা দিন।
আবেদনপত্রটি বিআরটিএ তে জমা দিন
ব্যাংকে টাকা জমা দিয়ে জমা রশিদসহ আপনার আবেদনপত্রটি বিআরটিএ তে নিবন্ধন ডেস্কে জমা দিন। আবেদনপত্র জমা দেবার প্রেক্ষিতে একজন ভেহিকল-ইন্সপেক্টর আপনার কাগজসহ আপনার মোটরযান পরিদর্শন করবেন। পরিদর্শন শেষে বিআরটিএ কর্তৃপক্ষ আপনার কাগজ অথরাইজেশন করে নতুন রেজিষ্ট্রেশন নম্বরসহ ছাপানো একনলেজমেন্ট স্লিপ, ফিটনেস আর ট্যাক্স-টোকেন দেবে। এ পর্যায়ে আপনার পরিচিতির সাথে আপনার সক্রিয় মোবাইল নম্বর দিতে ভুল করবেন না। এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন। উল্লেখিত কাগজসমূহ পাবার পর আইনত আপনি রাস্তায় আপনার মোটরসাইকের বের করতে পারবেন তবে আপনাকে ডিজিটাল ব্লু-বুক আর নম্বরপ্লেট পাবার বাকি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতেই হবে।
ডিজিটাল ব্লু-বুক ও নম্বরপ্লেট সংগ্রহ করুন
একনলেজমেন্ট স্লিপ, ফিটনেস আর ট্যাক্স-টোকেন পাবার পর আপনার প্রদানকৃত মোবাইল নম্বরে তার পরপরই বা নির্দেশিত সময়ে বায়োমেট্রিক আইডেনটিটি তথা ছবি, হাতের ছাপ ও স্বাক্ষর সংগ্রহের জন্য বিশেষ মেসেজ আসবে। মেসেজের নির্দেশিত সময়ে বিআরটিএ তে উপস্থিত হয়ে আপনার বায়োমেট্রিক তথ্যসমূহ প্রদান করুন। নিবন্ধন প্রক্রিয়া মোটামুটি শেষ। এখন অপেক্ষা করুন। বায়োমেট্রিক আইডেনটিটি দেবার পর অপেক্ষা করতে হবে বিআরটিএ এর পরবর্তী মেসেজের জন্য। আর তাই প্রদানকৃত মোবাইলটি সক্রিয় রাখুন। এক্ষেত্রে আবেদনকারীকে সাধারনত মাসখানেকের মধ্যেই দিন-তারিখসহ মেসেজ দেয়া হয়। মেসেজ পাবার পর সংশ্লিষ্ট বিআরটিএ হতে আপনার ব্লু-বুক আর নম্বরপ্লেট সংগ্রহ করুন।
পুরাতন নিবন্ধনকৃত মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে
সাম্প্রতিক সরকারী ঘোষনা মতে আগামী ১ জানুয়ারী হতে পুরাতন নিবন্ধনকৃত মোটরসাইকেল যাদের আরএফআইডি ডিজিটাল নম্বরপ্লেট নেই তারাও আর পথে নামতে পারবেননা। সুতরাং তাদেরও আরএফআইডি ডিজিটাল নম্বরপ্লেট ও স্মার্ট-কার্ড নিবন্ধনের জন্য আবেদন করতে হবে। এজন্য নিচের ধাপসমূহ অনুসরন করতে হবে:
বিআরটিএ হতে একটি এ্যাসেসমেন্ট স্লিপ (মানি ডিপোজিট স্লিপ) সংগ্রহ করুন ও বর্তমান ব্লু-বুক অনুযায়ী মোটরসাইকেলের মালিক ও সংশ্লিষ্ট মোটরসাইকেলের তথ্য দিয়ে সেটা পূরন করুন। এ্যাসেসমেন্ট স্লিপটিতে বিআরটিএ কর্মকর্তার কাছ থেকে সংশ্লিষ্ট ফি ও চার্জ সমূহ বসিয়ে নিয়ে তার সিল ও স্বাক্ষর গ্রহন করুন। এরপর নির্দিষ্ট ব্যাংকে এ্যাসেসমেন্ট স্লিপ সহ টাকা জমা দিন। সেখানে আপনার একটি সক্রিয় মোবাইল নম্বর প্রদান করতে হবে। ব্যাংক একটি কম্পিউটারে প্রিন্ট করা মানি রিসিপ্ট দেবে। মানি রিসিপ্ট ও বিআরটিএর পূরনকৃত স্লিপসহ পুরাতন ব্লু-বুকের একটি কপি বিআরটিএ তে জমা দিন। কিছু দিনের মধ্যেই আপনার প্রদানকৃত মোবাইল নম্বরে বায়োমেট্রিক আইডেনটিটি তথা ছবি, হাতের ছাপ ও স্বাক্ষর দেওয়ার জন্য মেসেজ আসবে। মেসেজে নির্দেশিত দিনে বিআরটিএ তে বায়োমেট্রিক তথ্যসমূহ প্রদান করুন। কিছুদিনের মধ্যে আপনার ডিজিটাল নম্বরপ্লেট আর স্মার্ট রেজিষ্ট্রেশন কার্ড প্রস্তুত হলে আবার বিআরটিএ আপনাকে দিন-তারিখসহ তা সংগ্রহের জন্য মেসেজ পাঠাবে। সংশ্লিস্ট অফিসে আপনার মোটরসাইকেল, পুরাতন ব্লু-বুকের কপি আর মানি ডিপোজিট স্লিপসহ উপস্থিত হয়ে আপনার নতুন আরএফআইডি নম্বরপ্লেট ও স্মার্ট নিবন্ধন কার্ড সংগ্রহ করুন। সাধারনত মাসখানেকের মধ্যেই এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। তবে দেরী হলে ৬৯৬৯ নম্বরে কল করে অথবাNP<space>A<space>Date এই ফরম্যাটে (NP A 00) লিখে 6969 নাম্বারে মেসেজ পাঠিয়ে একটা অ্যাপয়েন্টমেনট চাইতে পারেন। এখানে ০০ হচ্ছে মেসেজের তারিখ। ফিরতি মেসেজে আপনাকে পরবর্তী নির্দেশনা দেয়া হবে।
মনে রাখবেন, বিআরটিএ এর বর্তমান স্মার্ট রেজিষ্ট্রেশন কার্ড এর ফি ২,২০০ টাকা ও আরএফআইডি নম্বরপ্লেট এর ফি ৫৪০ টাকা। তবে সব ফি ও চার্জের সাথে ১৫% ভ্যাট মিলিয়ে মোট ২,৮১৫ টাকা জমা দিতে হবে। এছাড়াও ২০১০ সালের পরের সব রেজিষ্ট্রেশনে ১৫% ভ্যাট কার্যকর করায় যাদের সেসময়ে রেজিষ্ট্রেশনে কোন ভ্যাট দিতে হয়নি তাদেরকে সেই ভ্যাট দিতে হবে। এটা এড়ানোর কোন উপায়ই নেই। কেননা বিআরটিএ এর ডাটাবেসে সেই টাকা সংশ্লিষ্ট রেজিষ্ট্রেশন নম্বরের বিপরীতে বকেয়া উল্লেখ করা থাকে যা পূরন করা ছাড়া নতুন কোন ফি উক্ত সফটওয়ারে জমা নিবে না। তাই সফটওয়ারে উল্লেখিত সবটুকু টাকাই ব্যাংকে জমা দিয়ে কম্পিউটারে প্রিন্ট করা রশিদ নিতে হবে। মনে রাখাবেন, সময় ও বিআরটিএর জোন ভেদে এই প্রক্রিয়ার কিছুটা হেরফের হতে পারে তবে মূল ব্যাপারটা একই। তো করে ফেলুন আপনার বাইকটির নিবন্ধন আর রাস্তায় চলাচলে থাকুন নিশ্চিন্ত।
সংগ্রহ: ইন্টারনেট।
আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স করার নিয়ম
আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স করার নিয়ম
দেশের বিভিন্ন স্থানে বিশেষ করে ঢাকায় বেশ কিছু আগ্নেয়াস্ত্রের দোকান দেখা যায়। তবে এসব দোকান থেকে চাইলেই যে কেউ আগ্নেয়াস্ত্র ক্রয় করতে পারে না। আবার যারা ক্রয় করতে পারেন তারা ক্রয়ের পর সরাসরি তা বহন করতে পারেন না। এজন্য আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স সংগ্রহ করতে হয়।
যাদেরকে লাইসেন্স প্রদান করা হয়:
বাংলাদেশে চলমান ১৮৭৮ সালের Arms Act ও ১৯২৪ সালের Arms Rules এর আওতায় সামরিক/বেসামরিক/অন্যান্য ব্যক্তিবর্গকে নিম্নবর্ণিত শর্ত পূরণ সাপেক্ষে অনিষিদ্ধ বোরের আগ্নেয়াস্ত্রসমূহের লাইসেন্স প্রদান করা হয়।
শর্তসমূহ:
১। যে কোন ব্যক্তি একটি লং ব্যারেল (বন্দুক/শর্টগান/.২২ বোর রাইফেল) এবং একটি শর্ট ব্যারেল (এনপিবি রিভলবার/পিস্তল) সর্বোচ্চ দু’টি আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
২। আবেদনকারীর বয়স শর্ত ব্যারেল আগ্নেয়াস্ত্রের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ৩০ (ত্রিশ) বছর এবং লং ব্যারেলের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ২৫ (পঁচিশ) বছর হতে হয়।
৩। আবেদনকারীকে অবশ্যই আয়কর দাতা হতে হয়। শিল্পপতি/বিশিষ্ট ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে বছরে ন্যূনতম ২.০ (দুই লক্ষা) টাকা আয়কর প্রদান করতে হয়।
৪। আবেদনকারীর অনুকূল পুলিশ প্রতিবেদন থাকতে হয়।
৫। অনিষিদ্ধবোরের সকল প্রকার লাইসেন্স সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক কর্তৃক প্রদান করা হয়। তবে পিস্তল ও রিভলবার লাইসেন্স প্রদানের ক্ষেত্রে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটগণ আবেদনকারীর ব্যক্তিগত সাক্ষাৎকার গ্রহণ করবেন এবং প্রকৃত প্রয়োজনীয়তা যাচাই করে রিভলবার/পিস্তল লাইসেন্স প্রদানের সুপারিশসহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পুর্বানুমতির জন্য প্রেরণ করবে। অন্যান্য লং ব্যারেল অস্ত্রের ক্ষেত্রে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট লাইসেন্স প্রদান করেন।
৬। সরকারের উপ-সচিব ও তদুর্ধ পরযায়ের কর্মকর্তা, সশস্ত্র বাহিনীর মেজর ও তদুর্দ পরযায়ের কর্মকর্তা ও সমমরযাদা সম্পন্ন কর্মকর্তাগণকে প্রয়োজনীয় শর্তাবলী পূরণ সাপেক্ষে আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স প্রদান করা হয়।
৭। বার্ধক্যজনিত/মৃত্যুজনিত কারণে উত্তরাধিকারীদের অনুকূলে আগ্নেয়াস্ত্র হস্তান্তর প্রক্রিয়া সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেটগণ সম্পন্ন করেন। এক্ষেত্রে লাইসেন্সধারী মৃত ব্যক্তির Death Certificate, ওয়ারিশান সনদ, লাইসেন্সধারী/ওয়ারিশগণ কর্তৃক ১৫০/- (একশত পঞ্চাশ) টাকার স্ট্যাম্পে নাদাবি হলফনামা, অনুকূল পুলিশ প্রতিবেদন, বয়স প্রমাণের সনদপত্র ইত্যাদি প্রয়োজন।
৮। মেরামত অযোগ্য/ত্রুটিপূর্ণ অস্ত্রের পরিবর্তে নতুন অস্ত্র সংগ্রহ/ক্রয়, অস্ত্রের ধরন পরিবর্তন (অনুমতিসাপেক্ষে) করা যাবে। তবে লাইসেন্সে লিপিবদ্ধকরণের ৫ (পাঁচ) বৎসরের মধ্যে আগ্নেয়াস্ত্র বিক্রয় করা যাবে না।
৯। কোন লাইসেন্সধারী ব্যক্তিকে অস্ত্র ক্রয়ের ৬ (ছয়) দিনের মধ্যে লাইসেন্স ইস্যুকারী কর্তৃপক্ষের নিকট ক্রয়কৃত অস্ত্র উপস্থাপন করে লাইসেন্সে অস্ত্রের তথ্যাটি লিপিবদ্ধ করতে হয়।
১০। আবেদনকারী যদি আর্মি এ্যাক্টের আওতাধীন ব্যক্তি হন (সামরিক কর্মকর্তা) তাহলে নিজ স্থায়ী আবাসস্থলের সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে যথাযথ কর্তৃপক্ষের সুপারিশক্রমে আবেদন করতে পারেন।
১১। আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স প্রাপ্তির সকল আবেদন সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট দাখিল করতে হয়।
লাইসেন্স ও নবায়ন ফি:
আগ্নেয়াস্ত্রের ধরন:-
১. বীচ লোডিং পিস্তল/রিভলবার/রাইফেল–
লাইসেন্স ফি–৪,০০০/-
নবায়ন ফি–২,০০০/-
২. ব্রীচ লোডিং শটগান/বন্দুক–
লাইসেন্স ফি–২,০০০/-
নবায়ন ফি–৮০০/-
৩. ব্রীচ লোডিং ছাড়া অন্যান্য অস্ত্রের ক্ষেত্রে–
লাইসেন্স ফি–৮০০/-
নবায়ন ফি–৪০০/-
১। আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ফি একবারের জন্য প্রযোজ্য তবে লাইসেন্স নবায়ন ফি জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের জেএম শাখায় ট্রেজারী চালানের মাধ্যমে জমা দিয়ে প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নবায়ন করতে হয়। সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেটগণ ৩১ জানুয়ারী পরযন্ত জরিমানা ছাড়া নবায়ন করতে পারেন। উক্ত সময়ের পরে নবায়ন করতে হলে জরিমানা প্রদানসাপেক্ষে লাইসেন্স নবায়ন করা যাবে। উল্লেখ্য, জরিমানার পরিমাণ মূল লাইসেন্সে প্রদেয় টাকার সমপরিমাণ।
২। সশস্ত্রবাহিনীতে কর্মরত/অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও সদস্যগণ নিজ কর্মস্থল/বর্তমান আবাসস্থলের সন্নিকটস্থ জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট থেকে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স নবায়ন করতে পারবেন। আইনে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ক্যান্টনমেন্ট একজিকিউটিভ অফিসারগণের মাধ্যমে ও আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স নবায়ন করতে পারেন। তবে উক্ত নবায়নের বিষয়ে লাইসেন্স ইস্যুকারী কর্তৃপক্ষ (সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেট) কে অবশ্যই অবহিত করতে হবে।
৩। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে চাকুরীর বদলীজনিত বা অবসরগ্রহণের কারণে বেসামরিক কর্মকর্তা/কর্মচারীগণ তাদের আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স নিজ কর্মস্থল/বর্তমান আবাসস্থলের সন্নিকটস্থ জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট থেকে নবায়ন করতে পারবেন। উক্ত নবায়নের তথ্য অবশ্যই লাইসেন্স ইস্যুকারী কর্তৃপক্ষ (সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেট) কে অবহিত করতে হবে।
৪। Arms Rules 1924 এর Chapter – III এর ৫০ বিধি অনুযায়ী কোন ব্যক্তি আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ট্রান্সফারের আবেদন করলে তা যথানিয়মে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটগণ নিষ্পত্তি করবেন। তবে এক্ষেত্রে লাইসেন্স ইত্যুকারী কর্তৃপক্ষের অনাপত্তি থাকতে হবে।
সংগ্রহ: ইন্টারনেট।
বিশ্বের সকল দেশের মোবাইল কোড নাম্বার
অস্ট্রিয়া (+43) অস্ট্রেলিয়া (+61) অ্যাঙ্গুইলা (+1) অ্যাঙ্গোলা (+244) অ্যান্টিগুয়া (+1) অ্যান্ডোরা (+376) আইভরী কোস্ট (+225) আইল অ...
-
বয়নামা ১৯০৮ সালের দেওয়ানি কার্যবিধির ২১ আদেশের ৯৪ নিয়ম অনুসারে কোনো স্থাবর সম্পত্তির নিলাম বিক্রয় চূড়ান্ত হলে আদালত নিলাম ক্রেতাকে নিলামকৃত...
-
দখলনামা দখল হস্তান্তরের সনদপত্র। সার্টিফিকেট জারীর মাধ্যমে কোনো ব্যক্তি কোনো সম্পত্তি নিলাম খরিদ করে নিলে সরকার পক্ষ সম্পত্তির ক্রেতাকে দখল...
-
নাল, খাস, চান্দিনাভিটি জমি নাল জমি ২/৩ ফসলি সমতল ভূমিকে নাল জমি বলা হয়। খাস জমি সরকারের ভূমি মন্ত্রনালয়ের আওতাধিন যে জমি সরকারের পক্ষে...